ডিবিডিনিউজ২৪ ডেস্ক :
চীনের আজীবনের এই সফরে বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ সংক্রান্ত অনেকগুলো অবকাঠামো চুক্তি হবার কথা রয়েছে। ইরাবতি এর মধ্যে রয়েছে রাখাইনের সিতওয়েতে গভীর সমুদ্রবন্দর, এলপিজি টার্মিনাল, রেললিঙ্ক প্রকল্পসহ অনেকগুলো অবকাঠামো ও বাণিজ্যিক প্রকল্প। চুক্তির ফলে গভীর সমুদ্র বন্দর ও পূর্ব থেকে পশ্চিমে দ্রুতগামী ট্রেন চলাচলের মাধ্যমে মিয়ানমারের চেহারা বদলে যেতে পারে।
তবে সমালোচকরা এ সফরকে রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতনের কারণে অং সান সু চির বদলে যাওয়া ভাবাধারার বিপরীতে প্রতীকী সহযোগিতা হিসেবে দেখছেন।
এদিকে শি এর এই সফরকে স্বাগত জানিয়েছে চীনের সীমান্ত ঘেষা রাজ্যগুলোর বিচ্ছিন্নতাবাদীরা। এই সফরকে ঘিরে ওয়া ও শান বাহিনীর শীর্ষ প্রধানেরা নেপিইদো আসতে পারেন বলেও গুঞ্জন রয়েছে।
বলা হচ্ছে ২ দিনের এই সফরে রাখাইনে কেয়াপহু বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার চুক্তি হতে পারে। এটি নিয়ে তুমুল সমালোচনা হচ্ছে। কারণ ২ বছর আগে এটি রোহিঙ্গাদের এলাকা ছিলো। তাদের আবাসস্থলে এখন গড়ে তোলা হচ্ছে এই অঞ্চল।
মন্তব্য করুন